স্মৃতি ও ছায়া
====================
খগেশ্বর দাস
====================
কুসুম কুমারী বিদ্যাভবনের উল্টো ফুটপাতে
যে ছাতিম গাছটার নীচে আমরা
প্রতিদিন এসে দাঁড়াতাম
সেখানে কাউকে আর দাঁড়াতে দেখিনা
গাছটা আগের মতই এখনও ছায়াময় আছে।
আমাদের অনুভবের গাছ পাথর নেই
স্মৃতিরা এখনও ঘুর ঘুর
পড়ন্ত রোদের দীর্ঘ ছায়া ঘাসের ওপর
মাঝে মাঝে খুশির পুলক শাখায় শাখায় দোলে।
হঠাৎ নেমেছে মেঘে সাঁঝের আঁধার
বৃষ্টির জলীয় মায়া ঘাসে একাকার
অসহায় লাজুক স্মৃতিরা
ওপাশে আড়ালে ভেজে গাছের ছায়ায়।
====================
খগেশ্বর দাস
====================
কুসুম কুমারী বিদ্যাভবনের উল্টো ফুটপাতে
যে ছাতিম গাছটার নীচে আমরা
প্রতিদিন এসে দাঁড়াতাম
সেখানে কাউকে আর দাঁড়াতে দেখিনা
গাছটা আগের মতই এখনও ছায়াময় আছে।
আমাদের অনুভবের গাছ পাথর নেই
স্মৃতিরা এখনও ঘুর ঘুর
পড়ন্ত রোদের দীর্ঘ ছায়া ঘাসের ওপর
মাঝে মাঝে খুশির পুলক শাখায় শাখায় দোলে।
হঠাৎ নেমেছে মেঘে সাঁঝের আঁধার
বৃষ্টির জলীয় মায়া ঘাসে একাকার
অসহায় লাজুক স্মৃতিরা
ওপাশে আড়ালে ভেজে গাছের ছায়ায়।
অতল মগ্নতা
=========================
নিঃসঙ্গ নৌকো তাকে আঁধারে ঠেলেছে
অতলে ডেকেছে ভ্রষ্ট পথ
ফেলে আসা অক্ষরের দীর্ঘশ্বাস
মাঝে মাঝে রূপোলি তীরের রেখা আঁকে।
নীল দুঃখ শৈবালেরা জলতলে খুঁজে নেয়
মগ্ন অবসর
কি করে ফেরাবে মুখ রোদ্দুরের দিকে
অতলে টানে যে চোরাস্রোত।
নিমজ্জন অনিবার্য জেনে
চোখ থেকে মুছে ফেলে স্বপ্নের অলীক
মায়াবী পালক
ডুব সাঁতার রপ্ত ক'রে জলতলে খুঁজে নেয়
অতল মগ্নতা।
আপনার প্রাঞ্জল লেখনী আমাদের সমৃদ্ধ করেছে। অন্যমনে সাহিত্য আপনাকে শুভেচ্ছা জানায়।
উত্তরমুছুন